
লোকমান হোসেন | বিনোদন ডেস্ক |
বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে পালাগান বরাবরই গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত। ঐতিহ্য, চিন্তা, মূল্যবোধকে ধারণ করেই পালাগানের বিস্তার। শিল্প সংস্কৃতি ঋদ্ধ সৃজনশীল মানবিক বাংলাদেশ গড়ার অভিলক্ষে ‘অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় শিল্প নিয়ে পৌঁছে যাব আমরা উন্নতির শিখরে’ এই প্রতিপাদ্যে ‘গণজাগরণের শিল্প আন্দোলন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য দেশব্যাপী শিল্পযজ্ঞ পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। তৃণমূল মানুষের অন্তরে বাস্তবিক উন্নয়নের এক দর্পণ স্বরূপ কাজ করে পালাগান।
১ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬ টায় একাডেমির বাউলকুঞ্জে উৎসব উদ্বোধন করা হয়। উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি, স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং সভাপতিত্ব করেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।
উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সর্বসাধারণকে সম্পৃক্ত ও অনুপ্রাণিত করতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দেশব্যাপী ১৪০টি পালাগানের দলের পরিবেশনায় ৬৪ জেলায় ১-১২ অক্টোবর পর্যন্ত ‘গণজাগরণের পালাগান উৎসব ২০২৩ আয়োজন করেছে।